শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৩

শোকরগুজার হউন, সাফল্য অর্জন করুন...





সাফল্যের পথে প্রথম পদক্ষেপই হচ্ছে শুকরিয়া আদায় করা। এটা বৈজ্ঞানিক ভাবে স্বীকৃত যে শুকরিয়া আদায় করলে অস্থির মন স্থির হয়। তাছাড়া এটা অতীতের গ্লানি আর ভবিষ্যতের আশঙ্কা থেকে মনকে মুক্ত করে। এটা আপনাকে আশাবাদী করে, আত্তবিশ্বাস বাড়ায়, কাজের প্রেরণা যোগায়, আর নানা রকম অজুহাত কমায়। মনকে প্রশান্ত করতে শুকরিয়া আদায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।আপনি এখনো দম নিতে পারছেন, এখনও বেচে আছেন আপনার জীবনের মুল্যবান স্বপ্ন পূরনের এখনও সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া আপনি কি জানেন, ৫ শতাধিক মাংশপেশী, ২ শতাধিক হাড়, ৭০ থেকে ১০০ ট্রিলিয়ন দেহকোষের সমন্বয়ে গঠিত এই শরীরের প্রতিটি কোষে খাবার পৌছে দিচ্ছে শিরা ও ধমনীর ৬০ হাজার দীর্ঘ পাইপ লাইন। আর ফুসফুসের মত রক্ত শোধনাগার!!! তাছাড়া আপনার হার্ট... প্রতিদিন ১৬ শত গ্যালনেরও বেশী রক্ত পাম্প করে। আপনার চোখের মত ছোট লেন্স যা দিয়ে এই বিশাল সৃষ্টি কে আপনি দেখছেন।বিশ্বের ৭ শত কোটি মানুষের মধ্যে আপনি অনন্য। আপনার মতো হুবহু দ্বিতীয় কাউকে খুজে পাবেন না। স্রষ্টা আপনার মত আর কাউকে সৃষ্টি করেন নি। আপনাকে এমন কিছু মেধা দিয়েছেন যা আর কাউকে দেন নি। আপনি হচ্ছেন আশরাফুল মাখলুকাত, সৃষ্টির সেরা জীব। একবার চিন্তা করেছেন আপনার মস্তিস্ক হচ্ছে যেকোন সুপার কম্পিউটার এর চেয়ে ১০ লক্ষ গুন বেশী সক্তিশালী......তাহলে চিন্তা করুন কেন আপনি। শোকরগুজার হবেন ............তাই এখনই অন্তর থেকে বলুন আমাকে মানুষ হিসেবে সৃষ্টি করার জন্যে, আলহামদুলিল্লাহ্‌ ।
অন্যকে দেখানোর জন্যে শোকরগুজার হয়ে লাভ নেয় বরং নিজেকে দেখানোর জন্যেই শুকরগুজার হন...সাফল্য কে একধাপ আগিয়ে নিন...............

সাফল্য কি, কেন, কীভাবে?




১।  সাফল্য হচ্ছে  আমাদের মৌলিক অধিকার। এ অধিকার যেমন অর্জিত হয় অনেক শ্রমে, অনেক ত্যাগে ঠিক তেমনি এই সাফল্যের পিছনেও রয়েছে অনেক বাধা অনেক মরীচিকা । পথ চলতে গিয়ে আমাদের হারিয়ে যেতে হই এই চোরাবালিতে। এখানে ভয়ের কোন স্থান নেই। সাফল্য অর্জনে কখনো পিছনে ফিরে তাকাতে নেই।
মনে রাখতে হবে সফল ও ব্যর্থ মানুষের মাঝে পার্থক্য শুধু একটাই, আর তা হচ্ছে দৃষ্টিভঙ্গি। সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি মানুষকে সফল করে আর ভ্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি মানুষকে ব্যর্থ করে।তাই তো বলা হয় দৃষ্টিভঙ্গি বদলাও,জীবন বদলে যাবে।
২।  সাফল্য কি? আমরা সবাই জানি,সাফল্যের অনেক ধরন আছে যেমন, মানসিক সাফল্য হচ্ছে প্রশান্তি,শারিরিক সাফল্য হচ্ছে সুস্বাস্থ্য, আর্থিক সাফল্য হচ্ছে সচ্ছলতা এরকম আরো অনেক ধরনের সাফল্যের উদাহরণ দেয়া যাবে কিন্তু এক কথাই বলতে গেলে সাফল্য হচ্ছে অভাববোধের অনুপস্থিতি।
৩।  ব্যর্থতার অনেক কারন রয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে প্রধান কারন গুলো হচ্ছে খুবই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ।সাফল্যের পথে সন্দেহ বা সংশয় । নানা রকম নেতিবাচক প্রশ্নই হচ্ছে ব্যর্থতার অন্যতম  কারন। হবে কি না, পারব কি না, আমার দ্বারা কি এটা সম্ভব , যদি না হয় তাহলে কি হবে এই সব প্রশ্নই আপনার ব্যর্থতার কারন হয়ে দাঁড়াবে।সাফল্য অর্জনের জন্যে প্রথমেই আপনাকে এই সব নেতিবাচক প্রশ্ন, ভয় ও আশঙ্কা দূর করতে হবে। সংশয় প্রথমেই মনকে পঙ্গু করে দেয়। আর এই পঙ্গু মন নিয়ে আপনি কিভাবে সাফল্য অর্জনের কথা চিন্তা করেন???
তাই সাফল্য অর্জনের জন্যে আপনাকে অবশ্যই  আপনার কাজের প্রতি আত্তবিশ্বাস রাখতে হবে। কখনই মনে নেতিবাচক প্রশ্ন আনবেন না । আপনি কেন পারবেন না??আপনিই পারবেন ।  শুধু মাত্র আত্তবিশ্বাস রাখুন আর কঠোর শ্রম করুন।আপনার সাফল্য আর কে ঠেকায়..................
৪।   মনে রাখবেন এখন আপনি যেভাবে আছেন এটাই জীবন না। জীবন এর চেয়ে অনেক অনেক বড় কিছু। নতুন কাজে পদক্ষেপ নিতে ভয় পাবার কিছুই নেই। মনে রাখবেন, জীবনে রিস্ক নেয়া ভয়ের বিষয় না বরং এটা হচ্ছে উপভোগ করার বিষয়।
৫।    অলীক কল্পনা থেকে দূরে থাকুন। কী হলে কী হত, এমন যদি হত, যদি আমার এটা থাকত এ সব চিন্তা ধারার অর্থই হচ্ছে আফসোস, আলস্য, কিংবা অন্যের সাহায্যের অপেক্ষা। এই অলীক কল্পনার মুলে রয়েছে সব কিছুই বিনা পরিশ্রমে ও রাতারাতি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা , কাজে ফাকি দেয়া, সাফল্যের জন্যে অন্যের সাহায্যের আশা কিংবা ব্যর্থতাই অন্যকে দোষারোপ করা।
৬।  আলস্য...............প্রয়োজনীয় কাজ সময়মত না করে ফেলে রাখার নামই হচ্ছে আলস্য। আকাশকুসুম কল্পনা, আড্ডা, টিভি,ইন্টারনেট, চ্যাটিং,প্রেম, এসএমএস – সবকিছুর জন্যেই আপনার সময় আছে শুধু সময় নেই বা আগ্রহী নয় প্রয়োজনীয় কাজ করার । শারীরিক দুর্বলতা, মানসিক অস্থিরতা কিংবা পারিপার্শ্বিক প্রতিকুলতার হাজারটি কারন তারা দাড় করাতে পারে এক নিমিষেই। আলস্যের মুল কারন হচ্ছে লক্ষ্যহীনতা- কাজটি কেন করতে হবে তা নিজের কাছে পরিষ্কার না হওয়া।কোন কাজকে করবো করবো করে ফেলে রাখা উচিৎ নয়। কাজটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শেষ করাই ভাল, ফেলে রাখলে তা থেকে আপনি কিছুটা হলেও পিছিয়ে যাবেন কারন কাজটি তখন আর মনের মত হয় না
তাই সময়ের কাজটি সময় থাকতেই সেড়ে ফেলুন। আপনার সাফল্যের পথ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
৭।    সর্বদা মনে রাখবেন , আপনিই পারেন সাফল্য অর্জন করতে। কারন আপনিই হচ্ছেন একজন বিজয়ী বীর । যে কিনা এমন একটি শুক্রানুর পরিণত রূপ যে কিনা ৪০ থেকে ৫০ কোটি শুক্রানুর সাথে যাত্রা শুরু করে ডিম্বানুর সাথে একাই মিলিত হয়েছে । বিজয়ী হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ কোটি শুক্রানুর মাঝে। জীবনের প্রথম সংগ্রামেই জয়ী হয়েছেন। আর এখনো আপনি জীবনের প্রতিটি সংগ্রামেই জয়ী হবেন যদি আপনার প্রতিটি প্রত্যাশাকে, প্রতিটি অনুভবকে বিশ্বাসে রূপান্তরিত করতে পারেন।
৮।     আপনার যা আছে, যতটুকু আছে সেজন্যে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে বর্তমান সামর্থ্য ও উপায় উপকরন নিয়েই মাঠে নেমে পড়ুন।
৯।   আপনার লক্ষ্যকে সুনির্দিষ্টভাবে চাওয়া এবং আমি হবই বলে আত্তবিশ্বাস রাখা।
১০। একাই কাজ করার চেয়ে সবাই মিলে কাজ করতে শিখুন, এতে অর্জনের পরিমান বেশী হই তাছাড়া কাজটি যেমন দ্রুত হই তেমনি নির্ভুল হই। তাই “আমি” এর পরিবর্তে “আমরা” ভাবতে শিখুন।
আমরা চাই সাকসেস । আর এই সাকসেসের জন্যই আমাদের এত কিছু... তা সাফল্য অর্জন করতে শিখুন...

মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৩

ইন্টারনেট এলো যেভাবে !

১৯৬৯ সালের গ্রীষ্মকাল। বিশ্ববাসী তখনো জানে না ইতিহাসের দিনপঞ্জিতে কি বৈপ্লবিক পরিবর্তন হতে যাচ্ছে। নীরবে নিভৃতে কাজ করে চলেছেন গুটিকয়েক কম্পিউটার বিজ্ঞানী। লক্ষ্য একটাই- যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রান্তে কর্ম ব্যস্ত বিজ্ঞানীদের মধ্যে পারস্পরিক ভাব বিনিময়ের জন্যে একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করা। এই নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই রচিত হল শতাব্দীর বিস্ময় ইন্টারনেটের। প্রযুক্তিতে সৃষ্টিহল নতুন এক দিগন্ত। তখনো কোন মানসম্মত অপারেটিং সিস্টেম ছিল না। কম্পিউটার গুলো পরস্পরের সঙ্গে তথ্য বিনিময় করতে পারত না। এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডাটা সরবারাহের সবচেয়ে সুবিধাজনক পথ ছিল একটি থেকে ম্যাগনেটিক টেপ বা পাঞ্চ কার্ড নিয়ে অন্যটিতে প্রবেশ করানো। এই প্রতিকুলতা কম্পিউটার বিশারদদের চিন্তিত করে তুলল। এর মধ্যে ছিল জে সি আর লিকলিডার ও রবার্ট টেইলর। অন্য সহকর্মীদের মত তারাও ভাবতে লাগলেন কিভাবে কম্পিউটার গুলোর মধ্যে নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে এগুলো আরো কার্যকর ভাবে ব্যবহার করা যায়। আরপা নামে একটি প্রতিষ্ঠান এই প্রজেক্টে অর্থের জোগান দেয়। টেইলর ১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে অরপা ডিরেক্টর এর অফিসে টাকার জন্য ধরনা দিতে যাওয়ার দিনটি খুব স্পষ্ট ভাবে মনে করতে পারতেন। ডিরেক্টরের সঙ্গে তার কথা হয় ১৫-২০ মিনিট। সঙ্গে সঙ্গেই তিনি এই সুযোগ লুফে নেন আর ব্যবস্থা করে দেন এক মিলিয়ন ডলালের। বিজ্ঞানীরা কাজটা শুরু করেছিলেন তীব্র অনুরাগের সাথে। খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘটনার জন্ম দিতে যাচ্ছিল এই অনুভুতি তাদের আচ্ছন্ন করে রেখেছিল।১৯৬৮ সালে লিকলিডার ও টেইলর একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করে জানালেন, কম্পিউটার তথ্য আদান প্রদানের জন্য একটি চমৎকার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। তারা একটি নেটওয়ার্ক তৈরীর কাজে আত্ননিয়োগ করলেন, যা সৃষ্টি করবে বৈজ্ঞানিকদের নতুন একটি সংঘ,যারা ভৌগলিক দিক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রযুক্তিগত ভাবে একসুতায় গাঁথা। প্রাথমিক পরিকল্পনা ছিল চারটি সাইটের মধ্যে সংযোগ স্থাপন। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, সান্তা বারবারা বিশ্ববিদ্যালয়, স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউট ও ইউটাই বিশ্ববিদ্যালয়। গ্রাজুয়েট স্টুডেন্ট ভিন্ট সার্ফ, স্টিভ ক্রকার,জন পল্টেল সহ আরো অনেকের উপর দায়িত্ব পড়েছিল প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার নির্মাণের। তাদের কাজ ছিল নেটওয়ার্ক সাইটগুলোর মধ্যে ডাটা সঞ্চালন করার প্রয়োজনীয় তথ্য যাতে তারা সঠিকভাবে তাদের গন্তব্যে পৌছাতে পারে। ২১ নভেম্বর এল সেই শুভক্ষণটি। দীর্ঘদিন কঠিন পরিশ্রমের পর অবশেষে তারা প্রস্তুত হলেন প্রথম আনুষ্ঠানিক ডেমনেস্টেশনের জন্যে। একটি কম্পিউটার এর সঙ্গে সংযুক্ত হল শত শত মাইল দুরের অবস্থিত স্ট্যানফোর্ড ইনস্টিটিউটের ডগ এঞ্জেলবার্টস ল্যাবে রাখা আর একটি কম্পিউটারের। দুঃখের বিষয়, ঐ ঐতিহাসিক মুহূর্ত টি ক্যামেরাবন্দী করে রাখার জন্যে সেদিন সেখানে কোন আলোকচিত্রি ছিল না।

pallindrome number or not !



/* simple c programme with unmad rana*/
#include<stdio.h>
int main(){

    int input, temp, sum=0, r;
    printf("just enter a number to check it is palindrome or not\n");
    scanf("%d",&input);
    temp=input;

    while(temp)
    {
        r=temp%10;
        temp=temp/10;
        sum=sum*10+r;
    }
    if(sum==input){
    printf("%d is a palindrome number", input);

    }
    else
    printf("%d is not a palindrome number",input);
    getch();
    return 0;
}

উপরের প্রোগ্রামটি প্রথমে কপি করে আপনার কম্পাইলার এ পেষ্ট করুন। আমি কম্পাইলার হিসেবে কোড ব্লকস ব্যবহার করি।
কম্পাইল ও রান করান।
প্রোগ্রামের বাখ্যাঃ  যেহেতু আপনার ইতিমধ্যেই সি প্রোগ্রামের সিনট্যাক্স বা গঠন সম্পর্কে মোটামোটি অবগত আছেন তাই আমি একটু ফাষ্ট বাখ্যা করব।
/* simple c programme with Unmad Rana*/
 এই লাইনটি কে বলে ডকুমেন্টেশন সেকশন। এখানে মুলত কমেন্ট ব্যবহার করা হয়। কমেন্টের জন্যে //your comment here অথবা /*your comment here*/ এই ফরম্যাটে লেখা হয়। কম্পাইলার কমেন্টকে কম্পাইল করে না। তাই আপনার সুবিধার্থে আপনি কমেন্ট ব্যবহার করতে পারেন। যে কোন স্টেটমেন্ট এর শেষেই কমেন্ট ব্যবহার করতে পারেন।
আশা করি #include<stdio.h>
int main(){

    int input, temp, sum=0, r;
    printf("just enter a number to check it is palindrome or not\n");
    scanf("%d",&input);
 এই অংশ টুকু বুঝতে কোন সমস্যা হবে না। আর যদি সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট করুন। আমি উত্তর দেবার চেষ্টা করব। ধরি আপনি input এ মান দিলেন ১৫১ তাহলে   temp=input; তাহলে temp এর মান ও ১৫১ হবে।
while(temp) অর্থাৎ while(151)  । এবার

 while(temp){
                   r=temp%10; // অর্থাৎ r এর মান এখানে temp কে ১০ দিয়ে ভাগ করে তার ভাগশেষ অর্থাৎ r=151%10=1;
তার পরের লাইন হচ্ছে temp=temp/10; // এখানে temp কে ১০ দিয়ে ভাগ করে তার ভাগফল ই আবার temp এ যাবে।
এবার তার পরের লাইন হচ্ছে sum=sum*10+r; অর্থাৎ sum=0*10+1;  বা sum=1;  এতক্ষনে লুপ একবার ঘুরল। যতক্ষন পর্যন্ত না temp এর মান শুন্য হবে ততক্ষন পর্যন্ত লুপটি ঘুরতে থাকবে। বাকি অংশ তো বুঝতেই পারছেন। sum যদি input এর সমান হয় তাহলে তা প্যালিনড্রোম নাম্বার আর যদি সমান না হয় তাহলে তা প্যালিনড্রোম নাম্বার নয়।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর যদি এখনো কোন লাইন বা স্টেটমেন্ট বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট এ জানান আমি উত্তর দেবার চেষ্টা করব।
আর আমাদের সাথে ফেসবুকে যোগ দিতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।